সোমবার , ৮ নভেম্বর ২০২১ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. ঈশ্বরদী
  5. করোনাভাইরাস
  6. কৃষি
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলাধুলা
  9. গল্প ও কবিতা
  10. চাকরির খবর
  11. জাতীয়
  12. তথ্যপ্রযুক্তি
  13. নির্বাচন
  14. পাবনা
  15. ফিচার

লক্ষ্মীকুণ্ডা ইউনিয়নে বিধি লঙ্ঘন করে প্রচারণা, দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ

প্রতিবেদক
বার্তা কক্ষ
নভেম্বর ৮, ২০২১ ১:০৮ অপরাহ্ণ
লক্ষ্মীকুণ্ডা ইউনিয়নে বিধি লঙ্ঘন করে প্রচারণা, দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ

ঈশ্বরদীতে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন সামনে রেখে আওয়ামী লীগের মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও দলটির এক বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার বিকেলে উপজেলার উপজেলার লক্ষ্মীকুণ্ডা ইউনিয়নের নবীনগর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

স্থানীয় লোকজন বলেন, তৃতীয় ধাপে ২৮ নভেম্বর লক্ষ্মীকুণ্ডা ইউপির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ৪ নভেম্বর প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষ হয়েছে। ১১ নভেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন এবং ১২ নভেম্বর প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। এর আগেই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে প্রার্থীরা তাঁদের প্রচার-প্রচারণা শুরু করে দিয়েছেন। এই ইউপিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনিস-উর-রহমান। আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে লড়ছেন উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনিসুল হক মোল্লা।


  • ১২ নভেম্বর প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। এর আগেই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে প্রার্থীরা তাঁদের প্রচার-প্রচারণা শুরু করে দিয়েছেন।

প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন বলেন, আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিদ্রোহী প্রার্থী আনিসুল হক মোল্লার সমর্থকেরা নবীনগর গ্রামে প্রচারণা চালাতে যান। একই সময়ে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী আনিস-উর-রহমানের সমর্থকেরাও ওই গ্রামে প্রচারণা চালাতে যান। একপর্যায়ে দুই পক্ষ মুখোমুখি হলে বাগ্‌বিতণ্ডা থেকে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় এক পক্ষ অপর পক্ষের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে চড়াও হয় এবং একটি বাড়ির সামনে থাকা চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করে। প্রায় ৩০ মিনিটব্যাপী এ সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলার বিভিন্ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়।

বিদ্রোহী প্রার্থী আনিসুল হক মোল্লা বলেন, ‘আমার সমর্থকেরা নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গেলে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সমর্থকেরা তাঁদের ওপর হামলা চালান। এতে আমার ১০-১১ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিক আমি তাঁদের নাম জানতে পারিনি।

আওয়ামী লীগ প্রার্থী আনিস-উর-রহমান বলেন, ‘আমার কর্মীরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকেরাই হামলা চালিয়েছেন।

ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান বলেন, ‘দুই প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষের খবরে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে। সন্ধ্যার পর থেকে পরিবেশ শান্ত। একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছেন। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছি।

সর্বশেষ - ঈশ্বরদী

দুঃখিত,এই ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি কপি করা নিষিদ্ধ