বুধবার , ১৩ অক্টোবর ২০২১ | ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. ঈশ্বরদী
  5. করোনাভাইরাস
  6. কৃষি
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলাধুলা
  9. গল্প ও কবিতা
  10. চাকরির খবর
  11. জাতীয়
  12. তথ্যপ্রযুক্তি
  13. নির্বাচন
  14. পাবনা
  15. ফিচার

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় থাকা পুলিশকে খাওয়াচ্ছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ

প্রতিবেদক
বার্তা কক্ষ
অক্টোবর ১৩, ২০২১ ৫:৪৪ অপরাহ্ণ

খাগড়াছড়ির দীঘিনালার বোয়ালখালী এলাকায় রাস্তার একদিকে নারায়ণ মন্দির, উল্টো দিকে বোয়ালখালী ইসলামিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা। দুর্গাপূজা আর রাস উৎসব—নারায়ণ মন্দিরের অন্যতম বড় দুটি আয়োজন। স্বাভাবিকভাবেই এসব উৎসবে পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যরা মন্দিরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকেন। আর এ সময় তাঁদের তিনবেলা খাওয়াদাওয়ার দায়িত্ব নেয় মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।

মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা হয়েছে ১৯২৯ সালে। এর প্রায় ৭০ বছর পর মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর ২০০০ সাল থেকে এই রীতি চালু করেছে বোয়ালখালী ইসলামিয়া মাদ্রাসা। ২১ বছর ধরে সম্প্রীতির অনন্য এ দৃষ্টান্ত ধরে রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ বছরও সেটির ব্যতিক্রম হয়নি।


মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার বছর দুয়েক পর থেকেই মন্দিরের বিভিন্ন পূজায় দায়িত্ব পালনকারী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের তিনবেলা খাওয়ানোর রীতি ধরে রাখা হয়েছে।
আবদুল্লাহ মেহেরী, পরিচালক, বোয়ালখালী ইসলামিয়া মাদ্রাসা


এবারের দুর্গাপূজায় ওই মন্দিরে আনসার সদস্যরা নিরাপত্তার দায়িত্বে না থাকলেও সেখানে দায়িত্বরত আছেন পাঁচ পুলিশ সদস্য। গত সোমবার রাত থেকে তাঁদের তিন বেলা খাওয়াচ্ছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।

দীঘিনালার বোয়ালখালী এলাকার নারায়ণ মন্দির

মঙ্গলবার সকালে নারায়ণ মন্দিরে গিয়ে দেখা যায়, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা পূজা-অর্চনায় ব্যস্ত। সেখানে দায়িত্ব পালন করছেন পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. খলিলুর রহমান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘সোমবার বিকেল থেকে আমরা পাঁচ পুলিশ সদস্য মন্দিরের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছি। ওই দিন রাত থেকে বোয়ালখালী ইসলামিয়া মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আমাদের তিনবেলা খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। আমি ২০-২১ বছর ধরে চাকরি করছি। দীর্ঘ এই চাকরিজীবনে এমন সম্প্রীতির নজির আর কোথাও দেখিনি। দায়িত্ব পালন করছি মন্দিরে আর খাবার খাচ্ছি মাদ্রাসায়। নিজের কাছেও ব্যাপারটি অনেক ভালো লাগছে।’
মাদ্রাসার পরিচালক আবদুল্লাহ মেহেরী বলেন, বোয়ালখালী এলাকায় সব সম্প্রদায়ের মানুষ ভ্রাতৃত্বের বন্ধন ধরে রেখে বসবাস করছে। মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠার বছর দুয়েক পর থেকেই মন্দিরের বিভিন্ন পূজায় দায়িত্ব পালনকারী আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের তিনবেলা খাওয়ানোর রীতি ধরে রাখা হয়েছে। এ ছাড়া মাদ্রাসার বার্ষিক মাহফিলেও স্থানীয় সব সম্প্রদায়ের লোকজনকে একবেলা দাওয়াত করে খাওয়ানো হয়।

মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি মৃদুল কান্তি সেন বলেন, ‘মন্দির ও মাদ্রাসার অবস্থান পাশাপাশি। তবে আমাদের মধ্যে কোনো দিন ভুল–বোঝাবুঝি হয়নি। আবার স্থানীয় সব সম্প্রদায়ের আর্থিক ও বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতায় আমরা রাস উৎসবও পালন করি।

সর্বশেষ - ঈশ্বরদী

আপনার জন্য নির্বাচিত

ঈশ্বরদীর লক্ষীকুন্ডায় নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা বাড়ি-ঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হামলা ভাংচুর-আহত ১৫

ঈশ্বরদীতে শিশু শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করল শিক্ষক

ঈশ্বরদীতে পিটিয়ে ভেঙে দেওয়া হলো ছাত্রলীগ নেতার দুই পা

১২ বছরে সাপ্তাহিক জনদৃষ্টি বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদযাপন

বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে হতাশ করে বাংলাদেশের স্মরণীয় জয়

২০০ দরিদ্র পরিবারের মাঝে মানাবের ঈদ উপহার বিতরণ

২০০ দরিদ্র পরিবারের মাঝে মানাবের ঈদ উপহার বিতরণ

উৎসব হোক সবার

উৎসব হোক সবার

এখন বঙ্গবন্ধুর রক্তের ঋণ শোধ করার পালা : সংসদে প্রধানমন্ত্রী

এখন বঙ্গবন্ধুর রক্তের ঋণ শোধ করার পালা : সংসদে প্রধানমন্ত্রী

ঈশ্বরদী হাসপাতাল : হঠাৎ পরিদর্শনে এমপি, তলব করলেন ইউএনও, এসিল্যান্ড, ওসিকে

ঈশ্বরদী হাসপাতাল : হঠাৎ পরিদর্শনে এমপি, তলব করলেন ইউএনও, এসিল্যান্ড, ওসিকে

সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রূপপুরে পৌঁছাল ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান

error: Content is protected !!